
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের সেজামুড়া গ্রামের মোঃ আবুল মিয়াার ছোট ছেলে মোঃ পলাশ মিয়া কিটনি রোগে আক্রান্ত হয়ে গত তিন মাস যাবত চিকিৎসা হীনতায় ভুগছেন। এই পর্যন্ত তাহার নিজস্ব অর্থ এবং বিভিন্ন মানুষের সাহায্য সহযোগিতায় মাধ্যমে চিকিৎসা চালিয়ে এসেছেন।
পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি ছিলেন,একমাত্র মোঃ আবুল মিয়ার ছোট ছেলে মোঃ পলাশ মিয়া। তিনি ছিলেন পেশায় একজন অটো চালক, অসুস্থ হওয়ার পর থেকে, তার ঘরের উপার্জনের আর কোন উৎস নেই।মোঃ আবুল মিয়ার তিন ছেলে এবং তিন কন্যা সন্তান রয়েছে,এ নিয়ে কষ্টের জীবন যাপন করতেন তিনি। তিনি আরো বলেন আমার সংসারের খাল ধরে ছিল আমার একমাত্র ছোট ছেলে মোঃ পলাশ মিয়া,বর্তমানে ছেলে অসুস্থ হওয়ায় খুবই কষ্টে দিনাতি পার করছেন তিনি।
মোঃ আবুল মিয়ার বর্তমান অবস্থা খুবই করণীয়, না পারছেন ছেলে কে চিকিৎসা করাতে, না পারছেন সংসারের ছোট ছেলে মেয়েদের মুখে এক মুঠো খাবার সংগ্রহ করতে,,না পারছেন ছেলেমেয়েদেরকে লেখাপড়া করাতে,তিনি আরো বলেন, আমি কখনো ভাবতেও পারিনি, আপনাদের মাঝে আমার সন্তানের জন্য সাহায্য সহযোগিতা চাইতে হবে,,ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, আজ আপনাদের মাঝে আমার ছেলের রোগ মুক্তির জন্যে সাহায্যও সহযোগিতা কামনা করছি,,দেশ এবং প্রবাসে যারা রয়েছেন তাদের সকলের কাছে আমার ছেলের প্রাণ বাঁচাতে, সকালের কাছে দোয়া ও সাহায্য কামনা করছি। আপনারা চাইলে আমার ছেলে কে,চিকিৎসার ব্যবস্থা করে সুস্থ্য করতে ,ও আমার পরিবারকে বাঁচাতে পারেন। মোঃ পলাশ মিয়াকে উন্নত চিকিৎসা করতে জরুরীভাবে ঢাকা নিয়ে যেতে হবে। ডাক্তার বলেছে ইমারজেন্সি তাকে উন্নত চিকিৎসা না করা হলে,,তাকে বাঁচানো সম্ভব হবে না,,তাই তার উন্নত চিকিৎসার জন্য, বর্তমানে আরো ৪ থেকে সারে ৫ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। তাই দেশ এবং প্রবাসী যারা রয়েছে সকলের কাছে,বিশেষ অনুরোধ আপনারা এই অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ান।