Dhaka 12:15 am, Thursday, 17 July 2025

নাগরপুরের দুই সাংবাদিক গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত

টাঙ্গাইলের নাগরপুরের দুই সাংবাদিক বিএমএসএস কর্তৃক অনুষ্ঠিত বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড, সম্মাননা স্মারক ও সনদ বিতরণ করা হয়।মো. আমজাদ হোসেন রতন সাহসী সাংবাদিকতায় ও ডা.এম.এ.মান্নান মানব সেবা ও সাংবাদিকতায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি ‘গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ এ ভূষিত হয়েছেন।

গত শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের সেমিনার হলে বিএমএসএস এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান খন্দকার আছিফুর রহমানের সভাপতিত্বে অন্যান্যর মাঝে এই দুই সাংবাদিককে গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড২৪ ও সনদ প্রদান করা হয়। এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, শের -এ -বাংলার দৌহিত্র, সাবেক তথ্য সচিব ও বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ। বিশেষ অতিথি হিসাবে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির প্রফেসর ড. এম এ সাত্তারসহ গুনি ব্যাক্তি উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সমগ্র বাংলাদেশ থেকে আসা সংগঠনের শত শত সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান খন্দকার আছিফুর রহমান বলেন, সাংবাদিক মো. আমজাদ হোসেন রতন
২০২৪-২০২৫ সেশনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের গ্রন্হণা ও প্রকাশনা সম্পাদক ও সাংবাদিক ডা.এম.এ.মান্নান কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক হিসাবে অনেক সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তাদের পেশাগত দায়িত্বে অবদান রাখায় আমাদের সংগঠন এর পক্ষ থেকে ‘গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড ‘২৪ ও সনদ প্রদান করেছি। আমি তাদের সফলতা কামনা করি।

সাংবাদিক দ্বয়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
সাংবাদিক মো. আমজাদ হোসেন রতন:
তিনি নাগরপুর উপজেলা ঘিওরকোল গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জম্ম গ্রহন করেন। দুই কন্যা সন্তানের জনক।

কর্মজীবনঃ সাংবাদিক রতন চাকুরির সুবাদে দীর্ঘদিন ভিন্ন ভিন্ন দেশে প্রবাস জীবন যাপন করেন। সাংবাদিকতার পাশাপাশি এক সময়ে প্রশিকা, ডেসকো কোং এ চাকুরীরত ছিলেন, তিনি দেশ ও বিদেশে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স টেকনিশিয়ান বটে। বর্তমানে সাংবাদিকতার পাশাপাশি সদর বাজারে মোবাইল টেকনিশিয়ান হিসাবে নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত।

সামাজিক জীবনঃ সমাজ উন্নয়নে কয়েকটি সামাজিক সংগঠনের নেত্বত্ব দিয়ে আসছেন।

সাংবাদিকতা জীবনঃ সাংবাদিকতা পেশায় তিনি সর্বজনীন একজন সিনিয়র সাংবাদিক হিসাবে কর্মরত। তিনি প্রায় ৩০ বছর যাবত সাংবাদিকতার মত সাহসী ও মহান পেশায় নিয়োজিত আছেন। তিনি নাগরপুর প্রেস ক্লাব এর প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ছিলেন, সাবেক নাগরপুর প্রেস ইউনিট সভাপতি। বর্তমানে সম্মানিত সদস্য নাগরপুর প্রেসক্লাব। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি ও দুই বাংলা সাংবাদিক ফোরামের কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। ইন্টারন্যাশনাল সার্ক জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তিনি সাংবাদিকতা পেশায় জাতীয় সাপ্তাহিক যুবকন্ঠর উপজেলা প্রতিনিধি হিসাবে শুরু করে, দৈনিক মজলুমের কন্ঠ, দৈনিক প্রথম সূর্যোদয়, দৈনিক ৭১ বাংলাদেশ, দৈনিক মানবাধিকার প্রতিদিনসহ একাধিক পত্রিকা প্রতিষ্টানে কাজ করেন। বর্তমানে, দৈনিক রূপালী বাংলাদেশ, দৈনিক ডেল্টা টাইমস, দৈনিক জবাবদিহি, bd24live, সাপ্তাহিক চলনবিলের আলো, মাসিক ডিজিটাল তারিফ বার্তাসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে নিয়মিত সংবাদ প্রেরণ করে আসছেন।

সাংবাদিকতায় ভারত সফরঃ সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদান রাখায় ইন্টারন্যাশনাল সার্ক জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন এর আমন্ত্রণে ভারতে সম্মাননা স্বারক(রত্ন অ্যাওয়ার্ড ‘১৯), বিহার ও প্রেস ইন্ডিয়া, কোলকাতা হতে সম্মাননা স্মারক, বর্ষসেরা প্রতিবেদকসহ দেশীয় সাংগঠনিক কাজে সম্মাননা স্মারক অর্জন করেন।

সাংবাদিক রতনের সম্পর্কে গণমাধ্যম সম্পাদকদের অভিমতঃ সাপ্তাহিক চলনবিলের আলোর সম্পাদক ও প্রকাশক মো. রফিকুল ইসলাম রনি বলেন, আমার সাংবাদিকতার জীবনে যে কয়েকজন সাংবাদিক আমি দেখেছি তারমধ্যে সাংবাদিক রতন হচ্ছে অন্যতম। তিনি আরও বলেন, প্রতিষ্ঠান হতে ইতিমধ্যে বর্ষশেরা ‘২১ সংবাদদাতা হিসেবে সম্মাননা স্মারক, সনদ দেয়া হয়। দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে তিনি একজন সৎ, মহৎ ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ লেখনি সাংবাদিক।

সাংবাদিক ডা.এমএ মান্নান:
তিনি নাগরপুর উপজেলার দুয়াজানী কলেজ পাড়ার মুসলিম পরিবারের সন্তান। তিনি দুই সন্তানের জনক। তার বাবা নাম আহাম্মদ হোসেন।

শিক্ষা জীবনঃ
সিটি বিশ্ববিদ্যালয়,গণ বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যের উপর অর্নাস ও মাস্টার্স এবং আইন শাস্ত্রে ভাল ফলাফল নিয়ে উর্ত্তীণ হয়েছেন। এছাড়াও তিনি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল শাস্ত্রে টাংগাইল হোমিও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘ নয় বছর চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করেছে। এছাড়ও পিডিটি(মেডিসিন)বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষা লাভসহ মা ও শিশু, মাইন্ড মেথড, সিবিটি, ডিবিটি প্রশিক্ষন নেন। তিনি একজন প্রথম শ্রেণীর রেজিস্টার্ড হোমিও চিকিৎসক।

সাংবাদিকতা শিক্ষাঃ জার্নালিজম স্কুল, পিআইবিসহ প্রতিষ্ঠানে সাংবাদিকতা পেশাগত উন্নয়নে দুই বছর লেখাপড়া করেন।

সাংবাদিকতা ও চাকুরী জীবনঃ সাংবাদিকতা শুরু হয় ২০০৯ সালে, সাপ্তাহিক কালের আয়না নাগরপুর প্রতিনিধি হিসেবে। দৈনিক নয়া দিগন্ত, দৈনিক আজকের কাগজ, সাপ্তাহিক বর্ণমালা, সাপ্তাহিক সোনার বাংলা, মাসিক পৃথিবীসহ বিভিন্ন দৈনিক, সাপ্তাহিক পত্রিকায় কাজ করেন। বর্তমানে সাপ্তাহিক চলবিলের আলো স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক সংগ্রাম,পূর্বাকাশ উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক কপোতাক্ষ জেলা প্রতিনিধিসহ সরকারি নিবন্ধিত পোর্টাল ও আইপি টিভিতে কর্মরত আছেন। বর্তমানে নাগরপুর প্রেসক্লাব এর সম্মানিত সদস্য হিসাবে দায়িত্বপালন করছেন। তিনি জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা নাগরপুর ইউনিটের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। এছাড়াও ইংরেজি বিভাগের একজন রিসোর্স শিক্ষক হিসাবে একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

সিংগারবিল ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত

নাগরপুরের দুই সাংবাদিক গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত

Update Time : 10:16:50 pm, Monday, 3 March 2025

টাঙ্গাইলের নাগরপুরের দুই সাংবাদিক বিএমএসএস কর্তৃক অনুষ্ঠিত বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড, সম্মাননা স্মারক ও সনদ বিতরণ করা হয়।মো. আমজাদ হোসেন রতন সাহসী সাংবাদিকতায় ও ডা.এম.এ.মান্নান মানব সেবা ও সাংবাদিকতায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি ‘গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ এ ভূষিত হয়েছেন।

গত শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের সেমিনার হলে বিএমএসএস এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান খন্দকার আছিফুর রহমানের সভাপতিত্বে অন্যান্যর মাঝে এই দুই সাংবাদিককে গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড২৪ ও সনদ প্রদান করা হয়। এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, শের -এ -বাংলার দৌহিত্র, সাবেক তথ্য সচিব ও বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ। বিশেষ অতিথি হিসাবে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির প্রফেসর ড. এম এ সাত্তারসহ গুনি ব্যাক্তি উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সমগ্র বাংলাদেশ থেকে আসা সংগঠনের শত শত সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান খন্দকার আছিফুর রহমান বলেন, সাংবাদিক মো. আমজাদ হোসেন রতন
২০২৪-২০২৫ সেশনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের গ্রন্হণা ও প্রকাশনা সম্পাদক ও সাংবাদিক ডা.এম.এ.মান্নান কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক হিসাবে অনেক সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তাদের পেশাগত দায়িত্বে অবদান রাখায় আমাদের সংগঠন এর পক্ষ থেকে ‘গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড ‘২৪ ও সনদ প্রদান করেছি। আমি তাদের সফলতা কামনা করি।

সাংবাদিক দ্বয়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
সাংবাদিক মো. আমজাদ হোসেন রতন:
তিনি নাগরপুর উপজেলা ঘিওরকোল গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জম্ম গ্রহন করেন। দুই কন্যা সন্তানের জনক।

কর্মজীবনঃ সাংবাদিক রতন চাকুরির সুবাদে দীর্ঘদিন ভিন্ন ভিন্ন দেশে প্রবাস জীবন যাপন করেন। সাংবাদিকতার পাশাপাশি এক সময়ে প্রশিকা, ডেসকো কোং এ চাকুরীরত ছিলেন, তিনি দেশ ও বিদেশে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স টেকনিশিয়ান বটে। বর্তমানে সাংবাদিকতার পাশাপাশি সদর বাজারে মোবাইল টেকনিশিয়ান হিসাবে নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত।

সামাজিক জীবনঃ সমাজ উন্নয়নে কয়েকটি সামাজিক সংগঠনের নেত্বত্ব দিয়ে আসছেন।

সাংবাদিকতা জীবনঃ সাংবাদিকতা পেশায় তিনি সর্বজনীন একজন সিনিয়র সাংবাদিক হিসাবে কর্মরত। তিনি প্রায় ৩০ বছর যাবত সাংবাদিকতার মত সাহসী ও মহান পেশায় নিয়োজিত আছেন। তিনি নাগরপুর প্রেস ক্লাব এর প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ছিলেন, সাবেক নাগরপুর প্রেস ইউনিট সভাপতি। বর্তমানে সম্মানিত সদস্য নাগরপুর প্রেসক্লাব। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি ও দুই বাংলা সাংবাদিক ফোরামের কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। ইন্টারন্যাশনাল সার্ক জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তিনি সাংবাদিকতা পেশায় জাতীয় সাপ্তাহিক যুবকন্ঠর উপজেলা প্রতিনিধি হিসাবে শুরু করে, দৈনিক মজলুমের কন্ঠ, দৈনিক প্রথম সূর্যোদয়, দৈনিক ৭১ বাংলাদেশ, দৈনিক মানবাধিকার প্রতিদিনসহ একাধিক পত্রিকা প্রতিষ্টানে কাজ করেন। বর্তমানে, দৈনিক রূপালী বাংলাদেশ, দৈনিক ডেল্টা টাইমস, দৈনিক জবাবদিহি, bd24live, সাপ্তাহিক চলনবিলের আলো, মাসিক ডিজিটাল তারিফ বার্তাসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে নিয়মিত সংবাদ প্রেরণ করে আসছেন।

সাংবাদিকতায় ভারত সফরঃ সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদান রাখায় ইন্টারন্যাশনাল সার্ক জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন এর আমন্ত্রণে ভারতে সম্মাননা স্বারক(রত্ন অ্যাওয়ার্ড ‘১৯), বিহার ও প্রেস ইন্ডিয়া, কোলকাতা হতে সম্মাননা স্মারক, বর্ষসেরা প্রতিবেদকসহ দেশীয় সাংগঠনিক কাজে সম্মাননা স্মারক অর্জন করেন।

সাংবাদিক রতনের সম্পর্কে গণমাধ্যম সম্পাদকদের অভিমতঃ সাপ্তাহিক চলনবিলের আলোর সম্পাদক ও প্রকাশক মো. রফিকুল ইসলাম রনি বলেন, আমার সাংবাদিকতার জীবনে যে কয়েকজন সাংবাদিক আমি দেখেছি তারমধ্যে সাংবাদিক রতন হচ্ছে অন্যতম। তিনি আরও বলেন, প্রতিষ্ঠান হতে ইতিমধ্যে বর্ষশেরা ‘২১ সংবাদদাতা হিসেবে সম্মাননা স্মারক, সনদ দেয়া হয়। দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে তিনি একজন সৎ, মহৎ ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ লেখনি সাংবাদিক।

সাংবাদিক ডা.এমএ মান্নান:
তিনি নাগরপুর উপজেলার দুয়াজানী কলেজ পাড়ার মুসলিম পরিবারের সন্তান। তিনি দুই সন্তানের জনক। তার বাবা নাম আহাম্মদ হোসেন।

শিক্ষা জীবনঃ
সিটি বিশ্ববিদ্যালয়,গণ বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যের উপর অর্নাস ও মাস্টার্স এবং আইন শাস্ত্রে ভাল ফলাফল নিয়ে উর্ত্তীণ হয়েছেন। এছাড়াও তিনি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল শাস্ত্রে টাংগাইল হোমিও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘ নয় বছর চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করেছে। এছাড়ও পিডিটি(মেডিসিন)বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষা লাভসহ মা ও শিশু, মাইন্ড মেথড, সিবিটি, ডিবিটি প্রশিক্ষন নেন। তিনি একজন প্রথম শ্রেণীর রেজিস্টার্ড হোমিও চিকিৎসক।

সাংবাদিকতা শিক্ষাঃ জার্নালিজম স্কুল, পিআইবিসহ প্রতিষ্ঠানে সাংবাদিকতা পেশাগত উন্নয়নে দুই বছর লেখাপড়া করেন।

সাংবাদিকতা ও চাকুরী জীবনঃ সাংবাদিকতা শুরু হয় ২০০৯ সালে, সাপ্তাহিক কালের আয়না নাগরপুর প্রতিনিধি হিসেবে। দৈনিক নয়া দিগন্ত, দৈনিক আজকের কাগজ, সাপ্তাহিক বর্ণমালা, সাপ্তাহিক সোনার বাংলা, মাসিক পৃথিবীসহ বিভিন্ন দৈনিক, সাপ্তাহিক পত্রিকায় কাজ করেন। বর্তমানে সাপ্তাহিক চলবিলের আলো স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক সংগ্রাম,পূর্বাকাশ উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক কপোতাক্ষ জেলা প্রতিনিধিসহ সরকারি নিবন্ধিত পোর্টাল ও আইপি টিভিতে কর্মরত আছেন। বর্তমানে নাগরপুর প্রেসক্লাব এর সম্মানিত সদস্য হিসাবে দায়িত্বপালন করছেন। তিনি জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা নাগরপুর ইউনিটের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। এছাড়াও ইংরেজি বিভাগের একজন রিসোর্স শিক্ষক হিসাবে একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন।