
নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলায় ৪নং খগা খড়িবাড়ি ইউনিয়নের বন্দর খড়িবাড়ি গ্রামের খগার হাট বাজার অস্ত বন্দর খড়িবাড়ি বালিকা স্কুল বিদ্যালয় সংলগ্ন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ রুহুল আমিন এর দীর্ঘ দিনের ভোগ দখলীয় জমি জবর দখলে নেওয়ার অভিযোগ।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায় ভুক্তভোগী রুহুল আমিন এর দলিল মূলে ক্রয়কৃত ০,০৭ শতক জমি নিয়ে নীলফামারী বিজ্ঞ ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল আদালতে মামলা চলাকালীন সময়, রুহুল আমিনের ০.৭শতক জমি রাতের আধারে জবর দখল করে নেয় গত ২০(ফেব্রুয়ারী)২০২৪ ইংতারিখে দিবাগত রাতে নীলফামারী জেলায় ডিমলা উপজেলার খগাখরিবাড়ী ইউনিয়নের, বন্দর খরিবাড়ী গ্রামের মৃতু মোফাজ্জল হোসেনের ছেলে জাহিদুল ইসলাম সহ ১৫ থেকে ২০ জন জোর পূর্ব ঘর উত্তলন করে। বর্তমানে জাহিদুল সহ তাহার লোকজন উক্ত জায়গায় নতুন উত্তোলনকৃত ঘরে অবস্থান করিতেছে। ভুক্তভোগী রুহুল আমিন ঘরের নিকটে গেলে তাহারা যেকোনো সময় ঘরে আগুন লাগাইয়া দিয়া ভুক্তভোগী কে মামলায় ফাঁসাতে পারে ভুক্তভোগী ধারণা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় , মৃত আব্বাছ উদ্দিনের ছেলে, আব্দল মজিদ,আব্দুল হামিদ,আবজাল হোসেন,আলতাব হোসেনের নিকট হতে এস ,এ-৩২১ খতিয়ানে,৩৫১২ দাগে,৫২৪,ইং ১২/৫/১৯৭৪ সালে দলিল মূলে খগা খড়িবাড়ি ইউনিয়নের দোহল পাড়া গ্রামের তনে উল্যা মাহমুদ ছেলে আব্দুল করিম ০,৮৪ শতকের মধ্যে ০.৭ শতক জমির ক্রয় করে মালিক হয়, ঐ ইউনিয়নের দোহল পাড়া গ্রামের তনে উল্যা মাহমুদ ছেলে আব্দুল করিম নিকট হইতে দলিল নং – ৪৯৭৪, ইং ১৭/৭/৮৬ তারিখ, ৩৫১২ দাগে ০,৮৪ শতকের মধ্যে ০.০৭ শতক জমির মালিক হইয়া দখলে থাকা অবস্থায় ,খগাখড়িবাড়ী গ্রামের মৃতু লতিফর রহমান ছেলে মশফেকুর রহমান ও খগাখড়িবাড়ী গ্রামের মতিয়ার রহমান রহমানের স্ত্রী মোছাঃ সেলিনা রহমান মালিক থাকা অবস্থায়,৮৪০০এবং ৮৪০১, দুই দলিলে, ওয়ালিউল্যা ছেলে, রুহুল আমিন ৩৫১২ দাগে ০.০৭ শতক জমির মালিক হওয়ার পর থেকে জমিতে গাছ,বাশ লাগাইয়া ৬৮১ ডিপি খতিয়ানের,হাল ৫০১৫ দাগ ১৪ শতক, জমিরন নেছা নামে হাল রেকর্ড হয়,রুহুল আমিন, নীলফামারী বিজ্ঞ ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল আদালতে রেকর্ড কালেকশন মামলা করেন মামলা নং১৬২০/২০২১। উক্ত জমি দখলের বিষয়ে বিরোধীপক্ষ জাহিদুল ইসলাম ও তার পরিবারের কথা বললে তাহারা জানাই যে উক্ত জমি দীর্ঘদিন ধরে রুহুল আমিন ভোগ দখল করেছিল, তিনি বাশ ও গাছপালা লাগিয়েছিল।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী রুহুল আমিন বলেন ডিমলা থানায় আমি একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। যাহার প্রেক্ষিতে ডিমলা থানা এস আই আবু কালামসহ সঙ্গে ফোর্স সরেজমিনে তদন্ত করেন তদন্তর শেষে আমি ডিমলা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে গেলে তিনি এ ব্যাপারে থানায় মামলা না নিয়ে উচ্চ আদালতে যাওয়ার জন্য পরামর্শ দেন।